Groups Feed

People who study hard, they eventually look like frogs—an old myth. They say, some turn into puddle frogs, some golden, some tree frogs, some big fat ones, some chameleon-like frogs, and some even leopard-spotted frogs. The most learned frogs are known to become Darwin’s frogs. And the variation does not stop here, there are more—like wood frogs, bullfrogs, poisonous frogs, glass frogs, and green frogs. Those who have a bit of that English flair—well, they’re the Western frogs. And those scholars who have died but are too wise to be forgotten yet—those are the ghost-frogs.

But I haven’t come here to classify frogs. I’ve come to tell you a story.

This is a strange story.

A seminar is taking place in a large University Hall, ceilings are really high, words spoken in the Hall are resonating in a real sombre tone. Eminent and learned individuals have gathered in the Hall…

Although stories of Bego Bhoot were rarely heard when Palan was growing up, they were once widespread—back in the days when tiger attacks were very common in the Sundarbans. One such story, passed down by Dilip during that fishing trip—the story of which I have already shared, became Palan’s prized possession.

It was as we already know, during the time of monsoon—the group—seven of them—floated through the silent rivulets, wrapped in the thick, damp air of the Sundarbans. Fleeting clouds unleashed incessant needles of rain. Seeking refuge, they huddled inside the Ilshi-chhai, sharing tales, chit-chatting, and enjoying idle conversation.

That afternoon, Dilip spoke up. “It’s not always tigers” he said, his voice was uneasy. “There’s something else in these forests—something older, stranger. A spirit, perhaps. Many majhi-molla have felt their hearts leap into their throats in its uncanny presence”.

Dilip started his story:

That year, we had taken our boat into…

Palan must have been eight then. Haru, who was ten, happened to be his best friend.

It was the month of Kattik—cold winds had already begun. In winter, the nights stretched long, and the Sundarbans nearly slipped into a frozen stillness by that time of year. Icy, sharp winds could cut you apart if you weren’t bundled in something warm.

In those short days and fleeting afternoons, no amount of play ever felt enough. So Haru made a proposal to Palan, “What if we go fishing by ourselves, just once, in a fortnight?”

Both boys had often watched their fathers set out for local fishing trips at night, returning by the break of dawn, their nets heavy with the nature’s gifts.

To their surprise, their parents were not really displeased with the plan, either—it would not only keep the boys busy, train them early for the actual hardship of life, but…

জিম করবেট ১৯৫২ সালে মহারানীর ট্রি টপস সফরের একটি গল্প লেখেন। তিনি গল্পটা লেখেন ১৯ এপ্রিল ১৯৫৫ সালে, কেনিয়ায়, মৃত্যুর কিছুদিন আগে। তখন তাঁর বয়স ছিল প্রায় ৮০ বছর।

তিনি ১৯৫১ সালে যখন ইংল্যান্ডে যান, তখন তাঁর বয়স বিশেষ বোঝা যেত না। কিন্তু তিনি ভারতে একবার খুব অসুস্থ হয়েছিলেন, সেখান থেকে পুরোপুরি সেরে উঠতে পারেননি। সেই সময় তিনি জঙ্গলে ব্রিটিশ সেনাদের যুদ্ধের প্রশিক্ষণ দিচ্ছিলেন, যারা পরে বার্মার যুদ্ধে অংশ নেয়।

আমি ঠিক জানি না, পাঠকরা তাঁর সম্পর্কে কী ভাবেন, অথবা সেই অনুভব আদৌ তাঁর বন্ধুদের স্মৃতির সঙ্গে মিলবে কিনা, তবে একটা ব্যাপারে পাঠকেরা হয়তো একটু বেশি ভাগ্যবান তা হলো জিমের লেখা। জিম করবেট খুব কমই মানুষখেকো বাঘের সঙ্গে তার সাঙ্ঘাতিক সব অভিজ্ঞতার কথা বন্ধুদের বলতেন, যেগুলো এখন তার বইয়ে পড়ে আমরা অবাক হই, বিস্ময় বোধ করি। জিম মনে করতো, এসব অভিজ্ঞতা তাঁর নিজস্ব, খুব বেশি হলে তাঁর ও সেই বাঘ-চিতাদের মধ্যে সেসব সীমিত থাকা উচিত—এই বাঘ-চিতাদের শক্তি ও সাহসকে জিম শ্রদ্ধা করতো। এমনকি যারা মানুষের জন্য বিপদ হয়ে উঠেছিলো,…

কাকভোরে বারান্দা থেকে রাস্তার বৃষ্টি দেখছি, ভাবছি এই অবিশ্রান্ত বর্ষায় আজ বাইরে বেরোনো অসম্ভব | ঠিক যেমন ভাবতাম বছর পঁয়ত্রিশ আগে―স্কুল ছুটির আশায়। গ্রিল থেকে বৃষ্টির ঝাপটা মুখে লাগতেই চোখের কোনে জড়িয়ে থাকা ভোর জানান দিলো “আসি, তাড়া আছে”। আজ তাহলে বরং ছোটবেলার সেই খিচুড়ি-ইলিশমাছ-বর্ষা, কাগজের-নৌকা-বর্ষা, কইমাছ-ধরা-বর্ষা … এসবের কথা থাক, কিন্তু … বহু বছর পর ছোটবেলার গন্ধ মাখা ভেজা মেঘের মতো জড়িয়ে ধরে বৃষ্টির এক-ফোঁটা, দু-ফোঁটা, তিন ফোঁটা … মেঘ-বারান্দায় ঠাণ্ডা জলের আস্তরণ পড়ে।

ক্লাস  ফাইভ থেকে টুয়েলভ গোপালের সঙ্গে ক্লাসরুমের জানলা দিয়ে থেকে অবিশ্রান্ত বৃষ্টি দেখেছি, কাদা মাঠে আছাড় খেয়ে চোট্ পেয়েছি, ব্যাগ মাথায় ধূসর মেঘেদের আনাগোনা দেখতে দেখতে ভিজে বাড়ি ফিরেছি। বৃষ্টি নিয়ে গোপালের বহু ভাট-বকা সহ্য করেছি, ওর অদ্ভুত খড়খড়ে ভাঙা গলার কবিতা শুনেছি। একসাথে ফাঁকি মেরেছি―ঠিক কাকে ফাঁকি মারতাম, আজও জানিনা … আজ সেই গোপাল মেঘবৈঠায় একবারে আমার বারান্দায়। বর্ষা-কানা আমার দু-চোখ দিয়ে গাল বেয়ে কুলকুলিয়ে বয়ে চলেছে কানা-নদী। এই নদী বইত গোপালের বাড়ির পিছন দিকে, এখনও বয় ... ঘোর বর্ষায় কানা-নদীর দু-কুল হয়তো আজও উপচে…

Write & Create

Welcome to our group SPOUT BOOKS First look! A space for us to connect and share with each other. Start by posting your thoughts, sharing media, or creating a poll.